ইউটিউব চ্যানেল খোলার আগে একটি সুন্দর নাম নির্বাচন করুন। নামটি আপনি যে কোন বিষয়ের উপর নিতে পারেন, সেটা হতে পারে কম্পিউটার টেক, সফটওয়্যার, গেমস, রান্না বিষয়ক, স্বাস্থ্য বিষয়ক বা যে কোন বিষয় এমনকি আপনার নামের উপরেও। তবে একটি কথা মনে রাখবেন আপনার যেই বিষয়ে ভালো ধারণা আছে, সেই বিষয়ের উপরেই একটি সুন্দর নাম নির্বাচন করবেন। তাই প্রথমেই এমন একটি নাম চিন্তা করুন যা এর আগে কেউ ব্যবহার করেনি।
ইউটিউবে একাউন্ট খুলতে একটি ইমেইল লাগবে। আর এজন্য অবশ্যই আপনাকে জিমেইল ব্যবহার করতে হবে। তাই একটি ইমেইল নিবার্চন করুন, যদি জিমেইল একাউন্ট না থাকে তাহলে একটি নতুন জিমেইল একাউন্ট খুলে নিতে হবে। জিমেইল একাউন্টটি অবশ্যই ভেরিভাই করে নিতে হবে।
কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন তা এখানে দেখুন:
https://ythelpbdcircle.blogspot.com/2017/12/how-to-createt-youtube-channel.html
আপনার চ্যানেলের সুন্দর একটি লোগো আর একটি কাভার ফটো বানান। কাভার এবং লোগো বানানোর জন্য ফটোশপ এবং ইলাস্ট্রেটর ব্যবহার করতে পারেন।
ভিডিও তৈরীর জন্য আপনি দুটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমটি হলো ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করে YouTube এ আপলোড এবং ২য় টি হলো কম্পিউটারের সাহায্য নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও এডিটিং এর মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে করে YouTube এ আপলোড করতে পারেন। তবে ভিডিও তৈরির আগে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, আপনার ভিডিওটি অবশ্যই মজাদার বা শিক্ষনীয় ও ভালো মানের হতে হবে। ক্যামেরা ও লাইটিং এর ব্যবহার, সুন্দর একটি ইনট্রো নির্বাচন করবেন, পরিস্কার সাউন্ড সিস্টেম এই বিষয়গুল ভিডিও তৈরীর ক্ষেত্রে অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন।
কারও কোন ভিডিও নকল করে কিংবা সামান্য পরিবর্তন করে কাজটি করা যাবে না। তাহলে আপনি YouTube এর কাছে কপিরাইটের দায়ে পেসে যেতে পারেন। কপিরাইট বিষয়টি নিয়ে অন্য একটি পোস্টে আলোচনা করে যাবো।
এখন আসি ২য় উপায় ভিডিও Editing। আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, কি কি সফটওয়্যার ব্যবহার করে ভিডিও এডিট করবো? ভিডিও এডিট করার জন্য অবশ্যই ভালো কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার Ulead Media Studio, Sony vegas pro, Camtasia Studio, Wondershare Filmora, ইত্যাদি। তবে ফ্রিতে অনেক ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার পাবেন, কিন্তু আমি বিশেষভাবে ব্যবহার করেত বলবো "Camtasia Studio"। এই সফটওয়্যারটি আপনি ম্যক ও উইনডোজ দুটোতেই ব্যবহার করতে পারবেন। যারা ভিডিও এডিটিং এর কাজ তেমন জানেন না তারা এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। আর এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে ভিডিও এডিট করাও অনেক সহজ। ভিডিও এডিটিং এর জন্য Camtasia Studio 9 এর কোন তুলনা নাই। এছাড়াও আপনি আপনার মোবাইল কিংবা ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে যা ভিডিও করেছেন, তা প্রথমে এডিট করে নিন, এরপর আপলোড করুন ইউটিউবে। আজ এ পর্যন্তই। পরবর্তীতে ইউটিউবের আরো খুটিনাটি বিষয় নিয়ে আপনাদের হাজির হবো ইন শা আল্লাহ।
ইউটিউবে একাউন্ট খুলতে একটি ইমেইল লাগবে। আর এজন্য অবশ্যই আপনাকে জিমেইল ব্যবহার করতে হবে। তাই একটি ইমেইল নিবার্চন করুন, যদি জিমেইল একাউন্ট না থাকে তাহলে একটি নতুন জিমেইল একাউন্ট খুলে নিতে হবে। জিমেইল একাউন্টটি অবশ্যই ভেরিভাই করে নিতে হবে।
কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন তা এখানে দেখুন:
https://ythelpbdcircle.blogspot.com/2017/12/how-to-createt-youtube-channel.html
আপনার চ্যানেলের সুন্দর একটি লোগো আর একটি কাভার ফটো বানান। কাভার এবং লোগো বানানোর জন্য ফটোশপ এবং ইলাস্ট্রেটর ব্যবহার করতে পারেন।
ভিডিও তৈরীর জন্য আপনি দুটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমটি হলো ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করে YouTube এ আপলোড এবং ২য় টি হলো কম্পিউটারের সাহায্য নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও এডিটিং এর মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে করে YouTube এ আপলোড করতে পারেন। তবে ভিডিও তৈরির আগে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, আপনার ভিডিওটি অবশ্যই মজাদার বা শিক্ষনীয় ও ভালো মানের হতে হবে। ক্যামেরা ও লাইটিং এর ব্যবহার, সুন্দর একটি ইনট্রো নির্বাচন করবেন, পরিস্কার সাউন্ড সিস্টেম এই বিষয়গুল ভিডিও তৈরীর ক্ষেত্রে অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন।
কারও কোন ভিডিও নকল করে কিংবা সামান্য পরিবর্তন করে কাজটি করা যাবে না। তাহলে আপনি YouTube এর কাছে কপিরাইটের দায়ে পেসে যেতে পারেন। কপিরাইট বিষয়টি নিয়ে অন্য একটি পোস্টে আলোচনা করে যাবো।
এখন আসি ২য় উপায় ভিডিও Editing। আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, কি কি সফটওয়্যার ব্যবহার করে ভিডিও এডিট করবো? ভিডিও এডিট করার জন্য অবশ্যই ভালো কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার Ulead Media Studio, Sony vegas pro, Camtasia Studio, Wondershare Filmora, ইত্যাদি। তবে ফ্রিতে অনেক ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার পাবেন, কিন্তু আমি বিশেষভাবে ব্যবহার করেত বলবো "Camtasia Studio"। এই সফটওয়্যারটি আপনি ম্যক ও উইনডোজ দুটোতেই ব্যবহার করতে পারবেন। যারা ভিডিও এডিটিং এর কাজ তেমন জানেন না তারা এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। আর এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে ভিডিও এডিট করাও অনেক সহজ। ভিডিও এডিটিং এর জন্য Camtasia Studio 9 এর কোন তুলনা নাই। এছাড়াও আপনি আপনার মোবাইল কিংবা ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে যা ভিডিও করেছেন, তা প্রথমে এডিট করে নিন, এরপর আপলোড করুন ইউটিউবে। আজ এ পর্যন্তই। পরবর্তীতে ইউটিউবের আরো খুটিনাটি বিষয় নিয়ে আপনাদের হাজির হবো ইন শা আল্লাহ।
helpful post..
ReplyDeletefor more info about youtube visite this site.
https://bit.ly/3cfjv2b
This comment has been removed by the author.
ReplyDelete